প্রসঙ্গ-পবিত্র কাবা ঘরঃ এক সার্বজনীন ও চরম বৈজ্ঞানিক সত্য যা জানলে আপনিও বিশ্ময়ে হতবাক হবেন! - ICT-তে জীবন গড়ি

Infotech Ad Top new

Infotech ad post page Top

প্রসঙ্গ-পবিত্র কাবা ঘরঃ এক সার্বজনীন ও চরম বৈজ্ঞানিক সত্য যা জানলে আপনিও বিশ্ময়ে হতবাক হবেন!

প্রসঙ্গ-পবিত্র কাবা ঘরঃ এক সার্বজনীন ও চরম বৈজ্ঞানিক সত্য যা জানলে আপনিও বিশ্ময়ে হতবাক হবেন!

Share This
নিজ ধর্মের শ্রেষ্ঠত্ব প্রকাশ নয়, চরম সত্য প্রকাশ যদি হাজারো দিশেহারা মানুষের মাঝে একটু ঈমানের আলো জ্বালাতে পারে তাহলে সে সত্য লুকিয়ে রাখার মাঝে নিশ্চয় গৌরবা শ্রেষ্ঠত্যের কিছু নেই! বরং সত্য লুকিয়ে রাখাই একটা পাপ ও অপরাধ।  আর সেই চরম সত্যটি হল এই বিশ্ব জগতের মালিক মহান আল্লাহ রব্বুল আলামিনের মনোনীত  পৃথিবীর সর্বশেষ, সর্বশ্রেষ্ঠ ও ধর্ম হল ইসলাম।  আপনারা হয়ত বলবেন আপনার সত্যের স্বপক্ষে যুক্তি কি? আমার কথা হল সত্যের পক্ষে কোন যুক্তি লাগেনা, সত্য নিজেই একটা ন্যায় যুক্তি যা এড়িয়ে আপনি বেশি দুর চলতে পারবেন না আর অস্বীকার করলে আপনার জীবনটাই অপুর্ণ থেকে যাবে।  তাই কোন যুক্তি নয় ইসলামের সত্যতা প্রমানে হাজার টা উদাহরণ দেওয়া যায়, যার চরম ও জাজ্বল্যমান প্রমান বা উদাহরণ হল আমাদের পবিত্র কাবা ঘর।  এই একটি মাত্র গৃহ যাকে নিয়ে রহস্যের শেষ নেই, পৃথিবীর বাঘা বাঘা বিজ্ঞানীদের নিকট এক মহা বিশ্ময়ের বিষয়।   এক জটিল ম্যাথেমেটিক্যাল ক্যালকুলেশন যা নিযে গবেষনা করে বিজ্ঞানীরা যে চরম সত্যটি তুল ধরেছেন তা জানলে আপনি কেন যে কোন শিক্ষিত নাস্তিকও সৃষ্টিকর্তার শ্রেষ্ঠত্য উপলব্ধি করতে বাধ্য।  কথায় বলে অল্প জ্ঞান মানুষকে নাস্তিক আর বেশি পরিমানে জ্ঞান চর্চা মানুষকে সৃষ্টিকর্তার দিকে ধাবিত করে।  তাই তো পবিত্র কোরান মানুষকে জ্ঞান অর্জনের কথা বলে।  আর জ্ঞান চর্চা করেই হাজারো নাস্তিক পেয়েছে পথের দিশা।  তাইতো হাজারো শয়তানি শক্তি এ ধর্মকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য এই ধর্মের নামে নানা অপবাদ দিচ্ছে।  ইসলাম কে বিকৃত রুপে মানব জাতির সামনে তুলে ধরার প্রচেষ্টায় লিপ্ত।  কিন্তু ইসলাম কে  কি আসলেই ধ্বংস করা সম্ভব? না কখনোই নয়, কারন এ ধর্মের ধারক ও বাহক মহান আল্লাহ ও তার রাসুল।  তাই  অশুভ শক্তিগুলো যেমন একদিকে মুসলমান নিধনে মত্ত তেমনি অন্যদিকে সেই সকল দেশের হাজারো ভাই-বোন আজ দলে দলে ইসলামের ছায়া তলে আসছে।  এটি কোন ফাঁকা বুলি নয়, ইন্টারনেট দেখুন পৃথিবীর সবচেয়ে প্রসারমান ধর্ম কোনটি? আপনি দ্রুত সেই উত্তরটি পেয়ে যাবেন।  উত্তরটি হল ইসলাম ধর্ম।   শিক্ষিত জন যাঁরা তারা হয়ত বা অনেকেই Golden Ratio কথাটির সাথে পরিচিত থাকবেন।   Golden Ratio  হল এমন এক Ratio বা অনুপাত যা সকল অনুপাতের এক স্বতঃসিদ্ধ মাপ যা সত্য সুন্দর ও শ্রেষ্ঠত্যের প্রতীক।  আমরা এই সীমাহীন বৈচিত্রে ভরা পৃথিবী ও বিশ্ব ব্রহ্মান্ডে সু-শৃঙ্খল বিশৃঙ্খল যা কিছুই প্রত্যক্ষ করি তার মুলেও রয়েছে একটি জটিল গানিতিক অনুপাত।  আপাত দৃষ্টিতে এই পৃথিবীর অনেক কিছুই আমাদের নিকট এলোমেলো মনে হলেও, এর মধ্যে রয়েছে একটি গাণিতিক অন্ত্যমিল।  সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা আমাদের বিশ্ব ব্রহ্মান্ড নিয়ে গবেষণা করে দেখেছেন যে, এই সকল কিছুই একটি নিয়মে চলে এবং  এসকল কিছুর গঠন শৈলী একটি নিদিষ্ট গানিতিক অনুপাত মেনে চলে।  আর সেটি হল ১.৬১৮ আর তাই বিজ্ঞানীরা এই অনুপাতটির নাম দিয়েছেন Golden Ratio ।  পৃথিবীতে যা কিছু সুন্দর ও যা কিছু অদ্বিতীয় তার মুলেই রয়েছে এই গাণিতিক অনুপাত।  আমাদের পবিত্র কোরআন, মহা পবিত্র কাবাঘর, মানব সহ যাবতীয় সৃষ্টিকুল ইত্যাদি যাবতীয় এই অনুপাত দিয়েই সৃষ্টি।  কিভাবে, তা জানতে এই বিজ্ঞানভিত্তিক প্রামান্য ভিডিওটিই যথেষ্ট


কী মশাই এই ভিডিওটি থেকে কি প্রমানিত হয়না যে, ইসলামই সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম আর মহাগ্রন্থ আল কোরআনই হল সকল ধর্ম গ্রন্থের সর্বশেষ সংস্করণ? মহাগ্রন্থ আল কোরআনে তাই আল্লাহপাক  বলেছেন- “ আর তোমরা মুসলামন না হয়ে মৃত্যু বরণ করো না”।  আপনি কি আপনার মনের ভেতরে আল্লাহর এই আহবান শুনতে পান না? হতেও তো পারে আজকের এই দিনটি বা মুহুর্তটি আপনার জন্য অন্তিম কাল।  ভাল থাকবেন সবাই।  আল্লাহ হাফিজ............ আমিন। 

No comments:

Post a Comment

Infotech Post Bottom Ad New

Pages