প্রায় সাত বছরের ও বেশি সময় ধরে চলা এ গবেষণায় বিজ্ঞানীরা প্রাচীন কালে সমাহিত করা ফারাও সম্রাটদের মমি টিস্যু হতে তাদের ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করেন। এর অধিকাংশ ডিএনএ নমূনা তেমন উল্লেখযোগ্য কিছু না পেলেও এর কিছু নমুনা হতে তাদের প্রকৃতি ও স্বভাজাত কিছু মজার বিষয় উঠে আসে। CXPAC-5 নামের একটি ভিন্ন শেনীর জিন তাদের দেহে পাওয়া যায় যা মানব দেহের ফ্রন্টাল কোর্টেক্স বৃদ্ধির জন্য দায়ি। মস্তিষ্কের এটি হল চিন্তার অংশ যা মানুষকে প্রকৃত চিন্তা ও সৃষ্টির অনুপ্রেরনা দেয়। বিরলি এই জিনকে ব্যবহার করার জন্য বিজ্ঞানীরা অতি উচ্চ মানের হিউম্যান প্রযুক্তি দিয়েও তাকে আলাদা করতে সক্ষম হননি।
এর কারন সম্ভবতঃ এলিয়েনরাই ফারাওদের দেহে এই বিরল জিন সংস্থাপন করেছিলেন। মিশরের পৌরানিক কাহিনী এবং ইতিহাস থেকে জানা যায় এখন আমারা যাকে ইউএফও(UFO) বলি সেই সব উড়ন্ত সে সময়ও দেখা গিয়েছিল। উজ্জ্বল আলো ও অদ্ভুৎ সদৃশ ধাতু দিয়ে এই যন্ত্রগুলো তৈরী ছিল বলে বর্ননায় পাওয়া যায়। এলিয়েনদের এই পৃথিবীতে আসা ও প্রাচীন মানব জাতির উন্নয়নের বহু সাক্ষ্যপ্রমান আমরা ইতিহাস ও মিশরের কাহিনী ঘেটে পায়। যেমন ধরুন পিরামিডের কথা এগুলো তৈরীতে এলিয়েনদের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সাহায্য থাকাটা কল্পনাপ্রসুত ব্যপার নয়।
যদি মানব মস্তিষ্কের শক্তি বা ক্ষমতা দ্রুত বৃদ্ধি করার সাম্যর্থ এলিয়েনদের থেকে থাকে তবে প্রাচীন মানব সমাজের ব্যবহৃত অনেক প্রযুক্তিকেই তা দিয়ে ব্যখ্যা করা যায়। তাদের নির্মিত সভ্যতা কতটা উন্নত ছিল তা বোঝা সহজ হয়ে যায়। তাহলে আপনারাই বলুন হাজার হাজার বছর আগে নির্মিত পিরামিড কি তখন কার মানুষ একাই করেছিল ? না এতে এলিয়েনদের হাত ছিল।
তথ্যসুত্র : ইন্টারনেট
No comments:
Post a Comment