পোস্ট-মর্টেম রিপোর্ট: অষ্টম বেতন স্কেল; কী থাকছে আমাদের শিক্ষকদের জন্য? কতটুকু লাভবান হচ্ছি আমরা আসুন দেখি...... - ICT-তে জীবন গড়ি

Infotech Ad Top new

Infotech ad post page Top

পোস্ট-মর্টেম রিপোর্ট:  অষ্টম বেতন স্কেল; কী থাকছে আমাদের শিক্ষকদের জন্য? কতটুকু লাভবান হচ্ছি আমরা আসুন দেখি......

পোস্ট-মর্টেম রিপোর্ট: অষ্টম বেতন স্কেল; কী থাকছে আমাদের শিক্ষকদের জন্য? কতটুকু লাভবান হচ্ছি আমরা আসুন দেখি......

Share This
“সৃষ্টির শুর হতে আজ অবধি শেনী সংগ্রামের ধারায় চির সত্যকে মেনে নিয়ে আমাদের এ ধরণী যেন তার অমোঘ সত্যকে বার বার মাথা উচঁ করে জানিয়ে দিচ্ছে, সত্যটি হল এই ‘তোমরা নিচু শ্রেনীর তোমরা কখনো আমাদের সমকক্ষ হতে পারনা, পারবেনা’ অতি সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকার তার প্রথানুযায়ী দেরীতে হলেও তার প্রজাতন্ত্রের(তথাকথিত) সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীর জন্য একটি নতুন বেতন কাঠামো দিয়েছেন যাতে প্রায় দু’শো বছরের অধিক কাল ধরে শাসন করা বৃটিশদের তৈরী বেতন কাঠামোকে ভেঙ্গে অর্থাৎ টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড প্রথা  উঠিয়ে দিয়ে বাংলাদেশের ইতিহাঁসে নজির বা দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করা হয়েছে। যুক্তি দেখিয়ে বলা হয়েছে, টাইম স্কেল কেউ পায় আবার কেউ পায়না এবং সিলেকশন গ্রেড কেবল কর্মকর্তারা পায়। এই অযুহাতে দুটোই বাতিল করা হয়েছে কিন্তু আসলেই কি তাই? সিলেকশন গ্রেড নিয়ে যাদের প্রতি অভিযোগের তীর উঠে ছিল সেই তাঁদের(মন্ত্রী পরিষদ সচিব, মুূখ্য সচিব, তিন বাহিনীর প্রধানগন, সিনিয়র সচিব এবং একই পদ মর্যাদার অন্যান্য কর্মকর্তাদের) সুকৌশলে, সু-পরিকল্পিতভাবে বেতন কাঠামো বা গ্রেডের বাইরে রেখে দেয়া হল। ফলে যে লাউ তাকেই কদু বলে চালিয়ে দেওয়া হল। আর সিলেকশন গ্রেড উঠিয়ে দেওয়ার নামে উপরোক্ত কর্মকর্তাগন ছাড়াও যারা (১ম থেকে ৯ম বা দশম গ্রেড) এর আওতায় আসতেন তারা হলেন বলির পাঁঠা। আমি এমন অনেক কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলে লক্ষ্য করেছি তাঁরা মনে মনে অনেকখানি অসন্তুষ্ট এই সিলেকশন গ্রেড প্রথা বাতিলের সিদ্ধান্তে। কারন পদমযাদার বাইরে এটা তাদের একটা বাড়তি পাওনা ছিল। কিন্তু সমস্যাটা তাদের বেশি নয়, যতটা আমাদের মত দ্বিতীয়,তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেনীর কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের। কারন তারা(১ম থেকে ৯ম বা দশম গ্রেড) প্রমোশন সহ নামে বেনামে অনেক সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে থাকেন। প্রমোশনের মাধ্যমে তারা বিদ্যমান গ্রেড হতে তারা উপরের গ্রেডে যেতে পারছেন।”

সবাইকে ইনফোটেলাইফ.কম শিক্ষক পরিবার হতে স্বাগতম। এই ও্রয়েবসাইটটির যাত্রা শুরু হতে আজ অবধি অজস্র শিক্ষক, পৃষ্ঠপোষক, শুভানুধ্যায়ী সকলের সহ-যোগিতায় ইনফোটেকলাইফ ধন্য হয়েছে। আজ একটি গুরুত্বপুর্ন বিষয় নিয়ে লিখতে বসলাম। সৃষ্টির শুর হতে আজ অবধি শেনী সংগ্রামের ধারায় চির সত্যকে মেনে নিয়ে আমাদের এ ধরণী যেন তার অমোঘ সত্যকে বার বার মাথা উচঁ করে জানিয়ে দিচ্ছে, সত্যটি হল এই ‘তোমরা নিচু শ্রেনীর তোমরা কখনো আমাদের সমকক্ষ হতে পারনা, পারবেনা’ পৃথিবীর লক্ষ-কোটি বছরের শ্রেনী সংগ্রামের মধ্যদিয়ে  কখনো শাসকগোষ্ঠী তার নিজ প্রয়োজনে অথবা জনগন তার প্রয়োজনে তার নিজের মত একটি শাসন ব্যবস্থা বেছে নিয়েছে, কিন্তু জল কোথায় গেছে? সেই নীচু জায়গায়।


 অর্থাৎ যে যার প্রয়োজনে যে শাসন ব্যবস্থাই বেছে নিক না কেন, শাসন ক্ষমতা গেছে সেই শাসক গোষ্ঠীর হাতে যারা মুষ্টিমেয় লোকের স্বার্থ রক্ষা করে। গণতন্ত্রের নামে আমরা যাদের ক্ষমতায় বসাই না কেন, তাদের সকলের চরিত্র একই ধাঁচের। প্রয়োজনে তারা ঐ বুর্জোয়া শ্রেনীর সাথে সামিল হয়, আসলে সামিল হওয়ার কথা বলছি কেন তারা তো বুর্জোয়া শ্রেনীরই। তাই তো গণতন্ত্রের নামে সাধারন জনগণ যাদের ক্ষমতায় বসায় তাদের শায়েস্তা করার জন্যই নামে, বেনামে, ছদ্ম নামে কতই আইন তৈরী হয়! আজ পর্য ন্ত কোন আইন দিয়ে কোন বুর্জোয়া বা শাসক গোষ্ঠীর বিচার হয়েছে আমাদের এই মগের মুল্লুকে তার কোন নজির নেই। তাইতো গণতন্ত্রের নামে আমাদের অর্থনীতির চালিকা শক্তি প্রলোতারিয়েত শ্রেনী তথা কৃষক পায়না তার উৎপাদিত ফসলের দাম, শ্রমিক পায়না তার শ্রমের ন্যায্য মুজুরী। কিন্তু কৃষকের গোলা ফাঁকা হলেই কিস্তিমাত! মুনাফা লুটে বড় বড় রাঘব বোয়াল ধারী ব্যবসায়ীরা, স্বল্প মুজুরীতে ঘাম ঝরানো শ্রমিকের উৎপাদিত পন্য যখন বড় বড় শপিংমলে শোভা পায় তার মুনাফা কারা পায়? তারা কারা? তারাই তো সমাজের শাসকগোষ্ঠী, বুর্জোয়া শ্রেনী। গণতন্ত্রের নামে আমরা যাদের ক্ষমতায় বসা্য় তারা তো সেই শ্রেনীরই।  তারা নিজের স্বার্থ রক্ষা করবেনা তো আমার আপনার মত সাধারন জনগনের স্বার্থ  রক্ষা করবে? অতি সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকার তার প্রথানুযায়ী দেরীতে হলেও তার প্রজাতন্ত্রের(তথাকথিত) সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীর জন্য একটি নতুন বেতন কাঠামো দিয়েছেন যাতে প্রায় দু’শো বছরের অধিক কাল ধরে শাসন করা বৃটিশদের তৈরী বেতন কাঠামোকে ভেঙ্গে অর্থাৎ টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড প্রথা  উঠিয়ে দিয়ে বাংলাদেশের ইতিহাঁসে নজির বা দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করা হয়েছে। যুক্তি দেখিয়ে বলা হয়েছে, টাইম স্কেল কেউ পায় আবার কেউ পায়না এবং সিলেকশন গ্রেড কেবল কর্মকর্তারা পায়। এই অযুহাতে দুটোই বাতিল করা হয়েছে কিন্তু আসলেই কি তাই? সিলেকশন গ্রেড নিয়ে যাদের প্রতি অভিযোগের তীর উঠে ছিল সেই তাঁদের(মন্ত্রী পরিষদ সচিব, মুূখ্য সচিব, তিন বাহিনীর প্রধানগন, সিনিয়র সচিব এবং একই পদ মর্যাদার অন্যান্য কর্মকর্তাদের) সুকৌশলে, সু-পরিকল্পিতভাবে বেতন কাঠামো বা গ্রেডের বাইরে রেখে দেয়া হল। ফলে যে লাউ তাকেই কদু বলে চালিয়ে দেওয়া হল। আর সিলেকশন গ্রেড উঠিয়ে দেওয়ার নামে উপরোক্ত কর্মকর্তাগন ছাড়াও যারা (১ম থেকে ৯ম বা দশম গ্রেড) এর আওতায় আসতেন তারা হলেন বলির পাঁঠা। আমি এমন অনেক কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলে লক্ষ্য করেছি তাঁরা মনে মনে অনেকখানি অসন্তুষ্ট এই সিলেকশন গ্রেড প্রথা বাতিলের সিদ্ধান্তে। কারন পদমযাদার বাইরে এটা তাদের একটা বাড়তি পাওনা ছিল। কিন্তু সমস্যাটা তাদের বেশি নয়, যতটা আমাদের মত দ্বিতীয়,তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেনীর কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের। কারন তারা(১ম থেকে ৯ম বা দশম গ্রেড) প্রমোশন সহ নামে বেনামে অনেক সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে থাকেন। প্রমোশনের মাধ্যমে তারা বিদ্যমান গ্রেড হতে তারা উপরের গ্রেডে যেতে পারছেন।


কিন্তু টাইম স্কেল উঠিয়ে দিয়ে বাংলাদেশে প্রজাতন্ত্রের কর্মরত লক্ষ লক্ষ সাধারন কর্মচারীদের বুকে কফিনের শেষ পেরেকটা ঠুকে দেওয়া হয়েছে। এটা যতটানা আমাদের জন্য মর্যাদা-হানী কর তার থেকে আমাদের ভাতের থালা দিয়ে কেড়ে নেওয়ার সামিল। সিলেকশন গ্রেড একজন প্রথম শ্রেনীর  কর্মকর্তা বা উধ্বতন কর্মকর্তার নিকট বাড়তি পাওনা মনে হতে পারে, কিন্তু টাইম স্কেল পাওয়াটা আমাদের মত সাধারন কর্মচারীদের নিকট একটা অধিকার আর আমাদের কাছ থেকে সেই অধিকারটা কেড়ে নেওয়া হয়েছে এই নতুন বেতন কাঠামোতে, এখানে বৃটিশদের রেখে যাওয়া একটা ভাল সিস্টেম কে বাদ দেওয়া হয়েছে, আর তাদের শোষন বাদী মনোভাবের প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। কারন আমরা যারা ‍২য়, ৩য় ও ৪র্থ  শেনীর কর্মচারী ছিলাম(ছিলাম এই অর্থে এই জন্য যে, বর্তমান বেতন কাঠামোতে তা গ্রেডে মূল্যায়ন করা হয়েছে, কিন্তু মুখে না বললেও উপরোক্ত গ্রেড আমাদের আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় যে, আমরা সেই সুবিধা বঞ্চিত ২য়,৩য় ও ৪র্থ শ্রেনীর কর্মচারী) তারা সারাজীবন চাকুরী করেও কেউ জীবনে একবার আবার কেউ কোন প্রমোশনই পাই না। সে ক্ষেত্রে টাইম স্কেলই ছিল আমাদের একমাত্র ভরসা ও শান্তনার স্থান। আর বর্তমানে নতুন বেতন কাঠামোতে আমাদের নিকট হতে সে অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে। আর শুধু কেড়ে নেওয়া বলছি কেন, টাইম স্কেল কেড়ে নিয়ে আমাদের লাভ না হউক, ক্ষতি যদি না হত তাহলে রাষ্ট্রের সিদ্ধান্তের খাতিরে তা মেনে নেওয়ােই সমীচীন ছিল। 

আমি নিচে একজন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত পধান শিক্ষকের ১৫ বছরে চাকুরী জীবনের ব্যবচ্ছেদ বা সুরত হাল রিপোর্ট আপনাদের সামনে পেশ করলাম, যাতে আমি দেখানোর চেষ্টা করেছি বিদ্যমান নতুন স্কেলে তিনি যদি টাইম স্কেল পেতেন তাহলে কি পরিমান পেতেন, আর না থাকলে কি পরিমান পাবেন। মাথা ঠান্ডা রেখে একটু ভাবুন আপনার কত গেল আর কি পেলেন? 

সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন প্রধান শিক্ষকের বেতন টাইম স্কেল বিলুপ্ত হলে অথবা  টাইম স্কেল বহাল থাকলে কি হবে তার বিবরণী
বিদ্যমান ’০৯ এর বেতন স্কেল এর বিবরণ
প্রদত্ত’১৫ এর বেতন স্কেল
বেতন নির্ধারন ১৫ বৎসরের জন্য
মন্তব্য/পূর্ববর্তী পদ্ধতিতে বেতন নির্ধারন সংক্রান্ত তথ্য।
বর্তমান জারিকৃত পদ্ধতি
পুর্বের পদ্ধতি
৬৪০০-১৪২৫০
১২৫০০/=
(১)১৩১২৫/=
() ১৩৩১২/=
বর্তমান স্কেলে ৬.৫০ ও ৭% ইনক্রিমেন্ট যোগ করে পূর্ববর্তী স্কেলের দেয় ইনক্রিমেন্ট হার অনুসারে যথাক্রমে
(৮১২/-) ও (৮৭৫/-)
ইনক্রিমেন্ট
৪১৫এবং৪৫০(ইবি)
৫% চক্র বৃদ্ধির হারে ইনক্রিমেন্ট প্রদত্ত পদ্ধতি
(২)১৩৭৮১/=
() ১৪১২৪/=
(৩)১৪৪৭০/=
() ১৪৯৩৬/=
শতকরা (%) হার
৬.৫%এবং৭%(ইবি)
(৪)১৫১৯৩/=
() ১৫৭৪৮/=
(৫)১৫৯৫২/=
() ১৬৫৬০/=
(৬)১৬৭৪৯/=
()১৭৩৭২/=
(৭)১৭৫৮৬/=
()১৮১৮৪/=
(৮)১৮৪৬৫/=
()১৯০৫৯/=
৮০০০-১৬৫৪০
১৬০০০/=(-)
                         X
২০৫০০/=
৮০০০-১৬৫৪০এর ধারাবাহিকতায় ২০১৫ স্কেলে ১৬০০০/- এর সাথে ৫.৬৩% হারে ইনক্রিমেন্ট যোগ করে দেখানো হল(৯০০.৮০/-) ১৯৬০০/= ধাপ+১টি ইনক্রিমেন্ট
ইনক্রিমেন্ট
৪৫০এবং৪৯০
প্রথম টাইম স্কেল হিসেবে নিলে।
(৯)১৯৩৮৮/=
(৯)২১৪০০/=
(১০)২০৩৫৭/=
(১০)২২৩০০/=
শতকরা (%) হার
৫.৬৩%এবং৬.১২%
(১১)২১৩৪৭/=
(১১)২৩২০০/=
(১২)২২৪৪২/=
(১২)২৪১০০/=
১১০০০-২০৩৭০
২২০০০/=(-)
         X
২৫১১৬/=
২২০০০/= স্কেলে ৪.৪৫% ইনক্রিমেন্ট যোগকরে (৯৭৯/-)
২৪৯৩৭/= ধাপ+১টি ইনক্রিমেন্ট
ইনক্রিমেন্ট
৪৫০এবং৪৯০
দ্বিতিয় টাইম স্কেল হিসেবে ধরলে
(১৩)২৩৫৬৪/=
(১৩) ২৬৮৯৫/=
(১৪)২৪৭৪২/=
(১৪)২৭৮৭৪/=
শতকরা (%) হার
৪.৪৫%এবং৪.৯০%
(১৫)২৫৯৮০/=

(১৫)২৮৮৫৩/=

১২০০-২১৬০০
২৩০০০/=(-)
         X
৩১০৫০/=
২৩০০ স্কেলে ৫% ইনক্রিমেন্ট যোগে(১১৫০/-)
২৯৯০০/= ধাপ+১টি ইনক্রিমেন্ট
৩১০৫০/=(নির্ধারিত, ৩য়)
ইনক্রিমেন্ট
৬০০/=
তৃতীয় বা শেষ টাইম স্কেল হিসেবে নিলে।


শতকরা (%) হার
%


(১৬)২৭২৭৯/=
(১৬)৩২২০০/=
৪৯২১/=টাকা পার্থক্য
যার ৯০% ৪৪২৮.৯০
সে হিসেব মতে তিনি পেনশনে কম পাবেন ৫০৯৩২৩.৫০ টাকা।


উপরের ছক হতে এটা সুষ্পষ্ট যে, টাইম স্কেল না থাকার কারনে একজন প্রধান শিক্ষক তার চাকুরীর শেষ জীবনে ৫০৯৩২৩.৫০ টাকা পেন শন কম পাচ্ছেন এবং প্রতি মাসে একটা নির্দিষ্ট পরিমান অংক তিনি কম পাচ্ছেন। এবার একটু ভাবুন। টাইম স্কেল আমার আপনার মত ২য়,৩য়,৪র্থ শ্রেনীর অধিকার যা আমি পুর্বেই বলেছি যা চাকুরী জীবনে অনেক আশা-আকাঙ্খার প্রতিক। তা কেড়ে নিয়ে সরকার আমাদের লাভবান করার দুরের কথা উল্টো আমাদের দীর্ঘ মেয়াদের ক্ষতির সম্মুখীন করছেন।  এতে সরকারের বুর্জোয়া মনোভাবের প্রতিফলন  ঘটেছে। আমরা যারা সরকারি চাকুরির সুবাদে নিজেকে সরকারের অংশ বলে মনে করি দেশ বিনির্মাণে নিজেকে উজাড় করে দিই, সেই দেশ বা সরকার বিনিময়ে আমাদের মত পেটি বুর্জোয়াদের কি দিচ্ছে? সরকারী অতি শোষণ নীতি ফলে আমাদের জায়গাতো সমাজ তন্ত্রে নির্ধারিত। আসুন আমরা না হয় একটু আগেই সেই কৃষক, শ্রমিকদের সাথে এক কাতারে রাস্তায় নেমে আসি আমাদের দাবী আদায়ের লড়াইয়ে। অধিকার কোনদিন কোন শাসক গোষ্ঠি এমনি এমনি দেয়নি, আদায় করে নিতে হয়েছে। আসুন আমরা আমাদের দাবী আদায়ে সচেষ্ট হই। সফলতা আসবেই.............................. অসমাপ্ত............. 

No comments:

Post a Comment

Infotech Post Bottom Ad New

Pages