✍️ আজকাল তো অনেক কনটেন্ট ক্রিয়েটর এটা মনে করে থাকেন যে তারা যদি তাদের ভিডিওর মাঝখানে বা ভিডিও ডেসক্রিপশন এ "no infringement intended" Or " credit to the original owner" শব্দগুলো জুড়ে দেন তাহলেই তাদের তৈরিকৃত কন্টেন্ট অটোমেটিক্যালি Fair Use আওতায় চলে গেল। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি যে এমন কোন ম্যাজিক ওয়ার্ডস নেই যে তা দিয়ে আপনি copyright infringement claim থেকে নিজেকে বাঁচাতে পারবেন। copyright infringement claim থেকে নিজেকে বাঁচার একমাত্র সঠিক উপায় হল একশতভাগ অরিজিনাল কনটেন্ট তৈরি করা। যদি আপনি আপনার অরিজিনাল ভিডিও কন্টেন্টের মধ্যে কনটেন্টের রেফারেন্স টানতে গিয়ে কোথাও কপিরাইটেড কনটেন্ট ব্যবহার করতে চান তবে কপিরাইট ক্লেইম এর বিপক্ষে আপনার একমাত্র সুরক্ষা ঢাল হিসেবে কাজ করতে পারেন এই ফেয়ার ইউজ। আর তাই এজন্য আপনার সব থেকে যেটা জরুরী সেটা হল ফেয়ার ইউজ পলিসি টাকে ভালো করে বুঝা এবং সেইটাকে অবলম্বন করে সামনে এগুনো। তো আসুন শুরু করি -
✍️ ইউজ্যাগ পলিসি কি?
ফেয়ার ইউজেস পলিসি হচ্ছে একটি বৈধ নীতি যার দ্বারা আপনি কোন কপিরাইট প্রটেক্টেড কনটেন্ট, ©️Copyright Owner অনুমতি ছাড়াই বিশেষ কিছু উদ্দেশ্য সাধনের জন্য পুনরায় ব্যবহার করতে পারেন। একদিকে এটি যেমন একজন কনটেন্ট ক্রিয়েটর কে অন্যের কনটেন্ট ব্যবহারের সুযোগ করে দেয় অপরদিকে ক্রিয়েটর যদি এটিকে অন্যায় ভাবে বা নিয়ম না মেনে ব্যবহার করেন সেক্ষেত্রে তাকে রাস্তায় নামাতেও সময় নেয় না। যেমন ইউটিউব এর ক্ষেত্রে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ চ্যানেলগুলো থেকে ভিডিও রিমুভ করে দেয়, মনিটাইজেশন স্থগিত করে, এবং গুরুতর সীমা লংঘনের ক্ষেত্রে ইউটিউব আপনার চ্যানেলটিকে ব্যান করে দেবে অথবা copyright owner আপনার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। বিভিন্ন দেশে ফেয়ার ইউজের বিভিন্ন নিয়ম পরিলক্ষিত হয় তবে ভিন্নতা থাকলেও নিয়মগুলো প্রায় একই রকম যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কপিরাইট 'ল' অনুযায়ী "commentary, criticism, research, teaching অথবা news reporting"এর মতো বিষয়গুলোকে ফেয়ার ইউজ এর আওতায় ধরা হয়। তবে ফেয়ার ইউজ পলিসি কোন স্বতঃসিদ্ধ নিয়ম নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তেই আপনি থাকেন না কেন, ফেয়ার ইউজ পলিসির এই নমনীয়তার জন্য content এর owner যখন নিজেকে প্রতারিত বলে মনে করেন এবং ভাবেন যে তার নিজের কন্টেন্ট অন্য কেউ অবৈধভাবে ব্যবহার করছেন, আপনি আর্থিক এবং ব্যবসায়িক দিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন তখন তিনি চাইলে আইনের আশ্রয়ে যেতে পারেন। তখন কিন্তু ইউটিউব কর্তৃপক্ষ আপনার পাশে দাঁড়াবে না। বিষয়টি তখন কোর্টেই সুরাহা হবে। কোর্টের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ইউটিউব তখন আপনার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে। এজন্য ফেয়ার ইউজ পলিসি ডিফেন্স করতে বড় বড় ইউটিউবার দের নিজস্ব আইনজীবী থাকে । কপিরাইট লঙ্ঘন এবং ফেয়ার ইউজ এর মধ্যে পার্থক্য শুধু এটুকুই যে সাময়িকভাবে হলেও ফেয়ার ইউজের জন্য ইউটিউব আপনার পক্ষ নিয়ে কনটেন্ট owner এর সাথে মধ্যস্থতা করে । অর্থাৎ এর দ্বারা বুঝা গেল ফেয়ার ইউজ এমন একটা পলিসি যা content owner এবং যিনি তার কনটেন্ট ব্যবহার করছেন এদের দুজনের মাঝে একটি পারস্পরিক বোঝাপড়া।
✍️ বাংলাদেশ কপিরাইট আইনানুযায়ী ফেয়ার ইউজ পলিসি : বাংলাদেশ কপিরাইট আইন তৈরি হয় ২০০০ সালের ১৮ ই জুলাই। সে অনুযায়ী বাংলাদেশ সংবিধানের ২৮ নম্বর আইন টিকেই কপিরাইট আইন বলা হয়ে থাকে। এই আইনটির ৬ নম্বর অধ্যায়ের ৩৬ নম্বর ধারায় ফেয়ার ইউজেস সম্পর্কে স্পষ্ট ভাবে বলা আছে আপনারা চাইলে সেটি দেখে আসতে পারেন
লিংকটি এখানে দেয়া হলো। বাংলাদেশ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফেয়ার ইউজেস পলিসি আমি ইংরেজিতে ট্রান্সলেট বা disclaim করেছি সেটি কেমন জানতে আপনি আমার চ্যানেলের যে কোন ভিডিওতে ডেসক্রিপশন বক্সে চেক করতে পারেন। ভালো লাগলে আমার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখবেন YouTube এরএই রকম প্রয়োজনীয় টিপস পাওয়ার জন্য।
✍️ আপনি ইউটিউবে ফেয়ার ইউজেস নিয়ে কাজ করতে চাইলে আপনাকে মূলত চারটি বিষয়ের বা নীতির প্রতি গভীরভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে। যেমন-
📗 কপিরাইটেড কনটেন্ট ব্যবহারের উদ্দেশ্য ও ধরন: যার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে আপনি যে কনটেন্ট টি ব্যবহার করছেন সেটি বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে নাকি অলাভজনক কোন উদ্দেশ্যে আপনি ব্যবহার করছেন? Commercial use অর্থাৎ বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত কনটেন্ট ফেয়ার ইউজেস এর আওতায় পড়ার সম্ভাবনা কম যদিও যদিও বাণিজ্যিকভাবে উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত কনটেন্ট দিয়েও মনিটাইজেশন এবং ফেয়ার ইউজেস সাপোর্ট পাওয়া যায়। তবে তার সংকীর্ণ পরিসরে।
দেখুন এই বিষয়টি যদি আদালত পর্যন্ত গড়ায় তখন আদালত বিবেচনা করবে আপনার তৈরিকৃত কনটেন্টটি কতটুকু 'transformative' অর্থাৎ আপনার তৈরিকৃত কনটেন্টটি মূল কনটেন্ট থেকে কতটুকু নিজস্বতা এবং নতুন অর্থ প্রকাশ করেছ? নাকি এটা মূল কনটেন্টের হুবহু কপি? দেখুন আমাদের অভিজ্ঞতায় বলে যে আপনার নিজের তৈরি কন্টেন্টে অন্যের কপিরাইট কনটেন্ট ব্যবহার করার ক্ষেত্রে আপনাকে 10:3 এই অনুপাত অনুসরণ করতে হবে। এই নীতিটি নিয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করব বলে আশা রাখি।
📗 কপিরাইটেড কনটেন্ট এর প্রকৃতি: অর্থাৎ আপনি যে কপিরাইটেড কনটেন্ট ব্যবহার করছেন সেটি কি কোনো বাস্তব বিষয়াবলীর উপরে নাকি কোন কাল্পনিক বিষয়ের উপর নিয়ে নির্মিত।
আমার নিজের অভিজ্ঞতা এই বলে যে বাস্তব বিষয়াবলী কাল্পনিক বিষয়াবলীর থেকে বেশি ফেয়ার ইউজ পলিসি আওতায় পড়ে।
📗 সার্বিকভাবে কঁপিরাইটেড কন্টেন্টটির কতটুকু অংশ এবং কোন অংশটুকু আপনি ব্যবহার করছেন তার উপর নির্ভর করছে আপনি সেটি ফেয়ার ইউজেস এর আওতায় ব্যবহার করছেন কিনা। মূল কন্টেন্টের একটা বড় অংশ কনটেন্ট এ ব্যবহার করার চেয়ে সামান্য অংশ ব্যবহার করলে আপনি ফেয়ার ইউজেস পলিসির সাপোর্ট পাবেন। আবার এই সামান্য অংশটুকুও ফেয়ার ইউজেস পলিসির বিপরীতে চলে যেতে পারে যদি তা মূল কন্টেন্টের প্রধান উপজীব্য বিষয় হয়।
📗 আপনার নিজের তৈরি কন্টেন্টে অন্যের কনটেন্ট ব্যবহার করার ফলে উক্ত কনটেন্ট ক্রিয়েটরের মার্কেট ভ্যালু কমে গেল এবং তিনি আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলেন। সে ক্ষেত্রে সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি যদি আদালতের আশ্রয় নেন তবে নিশ্চিত ভাবেই আপনি ফেয়ার ইউজ পলিসি সাপোর্ট পাবেন না।
ফেয়ার ইউজেস পলিসি নিয়ে বর্তমান সময়ে কিছু উঠতি বয়সের ইউটিউবাররা কিছু গালগল্প প্রচার করে বেড়ায়। সেগুলো আসলে কতটুকু সঠিক তা আপনাদের জানাবো-
🍌 "যদি আমি copyright owner কে ক্রেডিট দেই তাহলে আমি অটোমেটিক্যালি ফেয়ার ইউজেস এর আওতায় করব"
উপরের কথাটি পুরোটাই ভুয়া। ফেয়ার ইউজেস পলিসি তে এমন কোন magic world নেই যা দিয়ে আপনি ফেয়ার ইউজ পলিসি violation রুখতে পারবেন। আমি পূর্বেই বলেছি ফেয়ার ইউজেস পলিসি বিশ্লেষণ করতে ইংরেজি "transformativness" শব্দটিই যথেষ্ট যার অর্থ হলো "নিজস্বতা ও স্বকীয়তা"। কন্টেন্ট এর মূল মালিক কে ক্রেডিট দিয়ে দিলেন, আর সেটি ফেয়ার ইউজেস এর আওতায় চলে আসলো এ ধারণা আপনার সম্পূর্ণ ভুল।
তাই "all rights go to the author" অথবা "I don't own......" এই জাতীয় বাক্য আপনার ভিডিওর ডেসক্রিপশন বক্সে জুড়ে দিলেন আর সেটি অটোমেটিক্যালি ফেয়ার ইউজেস এর আওতায় চলে গেল এ কথাটি সম্পূর্ণ ভুল। এর দ্বারা এটাও বোঝায় না যে আপনি মূল কনটেন্ট এর মালিকের নিকট থেকে যথাযথভাবে পারমিশন নিয়েছেন। সুতরাং সাধু সাবধান!
🍌 "ভিডিওতে বা ভিডিও ডেসক্রিপশন এ copyright disclaimer দিলেই সেই ইউটিউব কন্টেন্ট ফেয়ার ইউজেস পলিসির আওতায় পড়বে। "
এই কথাটিও সত্য নয়। আমি পূর্বেই বলেছি যে, এমন কোন magic word নেই যা দিয়ে আপনি ফেয়ার ইউজেস পলিসি ভায়োলেশন রুখতে পারবেন। তবে হ্যাঁ ফেয়ার ইউজেস পলিসি সম্পর্কে উপরের চারটি নীতি কে অনুসরণ করে আপনি যদি আপনার ভিডিওতে অথবা ডেসক্রিপশন বক্সে copyright disclaimer অংশটুকু জুড়ে দেন, তাহলে, যে মূল কনটেন্ট ক্রিয়েটর এর কপিরাইট কন্টেন্ট আপনি ব্যবহার করছেন তিনি যদি ফেয়ার ইউজ পলিসি সম্পর্কে অবগত না থাকেন তাহলে তিনি কমপ্লেইন করার আগে আপনার ভিডিওটি দেখে অন্তত এটা বুঝবেন যে আপনার ভিডিওটি ফেয়ার ইউজেস এর আওতায় পড়ে। আর আপনি সেই আইনের আওতায় তার কনটেন্ট থেকে আপনার কনটেন্ট এর ব্যবহার করেছেন।
🍌 "Entertainment" অথবা "nonprofit" অর্থাৎ বিনোদন অথবা অলাভজনক উদ্দেশ্যে কোন কনটেন্ট ব্যবহার করলে সেটি অটোমেটিক্যালি ফেয়ার ইউজেস এর আওতায় পড়বে।
কথাটি আংশিক তবে কিছুটা সত্য। তবে এক্ষেত্রে কথা থেকে যায় কনটেন্ট ক্রিয়েশন এর মূল চারটি নীতির যেকোনো একটি নীতির উপর নির্ভর করে কন্টেন্ট না করে চারটি নীতিকেই যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে।
🍌 অন্যের copyrighted content এর সাথে নিজের তৈরি করা কনটেন্ট যা উক্ত content এর তুলনায় সামান্য তা জুড়ে দিলেই সেটি Fair Uses এর আওতায় চলে আসবে।
এ কথাটি সত্য নয়। যদি এ কথাটি সত্য হত তবে যে কেউ কারো কনটেন্টের সাথে নিজের সামান্য কনটেন্ট জুড়ে দিয়ে সেটাকে নিজের বলে দাবী করতে পারত। আপনি ততক্ষণ পর্যন্ত ফেয়ার ইউজেস পলিসি সাপোর্ট পাবেন না যতক্ষণ না আপনার তৈরি করা সৃষ্টি কর্মটি একান্তই আপনার নিজের বলে দাবী করতে পারেন।
তাই একটি কথা এখানে বলা দরকার যে কপিরাইট কনটেন্ট দিয়ে কোন কনটেন্ট তৈরি করার কথা ভুল করেও মাথায় আনবেন না। কনটেন্ট তৈরি করার সময় ১০০ ভাগ ইউনিক কনটেন্ট তৈরি করুন এবং তৈরি করার সময় কনটেন্টের প্রয়োজনে বা রেফারেন্স হিসাবে অন্যের কপিরাইট কনটেন্ট সামান্যতম অংশ ব্যবহার করুন। আর এটাই ফেয়ার ইউজ পলিসি। ফেয়ার ইউজ পলিসি মানে কপিরাইট কনটেন্ট ব্যবহার নয় বরং ১০০ ভাগ ইউনিক কনটেন্টের স্বার্থের বা প্রয়োজনে অন্যের কনটেন্টকে বিধিসম্মতভাবে ব্যবহার করা।
🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹
🙏 কনটেন্ট তৈরিতে কপিরাইট কনটেন্ট ব্যবহার করার সঠিক কৌশল:
১. কনটেন্ট তৈরি করার সময় ভিডিওতে ৭:৩ এই অনুপাত বা নীতি অনুসরণ করে কঁপিরাইট কনটেন্ট ব্যবহার করুন। অর্থাৎ আপনি যদি ১০ মিনিটের কোন কনটেন্ট তৈরি করতে চান সেক্ষেত্রে আপনি আপনার কনটেন্ট এর প্রয়োজনে ৭ মিনিট আপনার নিজের কনটেন্ট এবং ৩ মিনিট পরিমাণ অন্যের কপিরাইট কনটেন্ট ব্যবহার করুন।
২. উপরের কথা থেকে আমরা স্পষ্টতই বুঝতে পারছি একটি কনটেন্ট এ শতকরা 70 ভাগ আপনার নিজের হবে আর ৩০ ভাগ অন্যের কন্টেন্ট। অর্থাৎ ১০ মিনিট দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট কনটেন্টে ৩ তিন মিনিট অন্যের কনটেন্ট ব্যবহার নিয়ম-নীতির মধ্যেই পড়ে। তবে এই তিন মিনিটের কনটেন্ট একইস্থানে ব্যবহার করলেও সেটি ফেয়ার ইউজেস পলিসি লংঘন হতে পারে তাই আমার পরামর্শ হলো এই তিন মিনিটের কনটেন্টকে আপনি ৭ থেকে ১০ সেকেন্ড অংশ কেটে কেটে বিভিন্ন অংশে ব্যবহার করুন।
৩. কপিরাইট কন্টেন্ট যদি ব্যবহার করতেই হয় তবে সেটি ফুল স্ক্রিনে ব্যবহার না করে ছোট করে বা বিভিন্ন ফ্রেমে ব্যবহার করুন। এটা ইউটিউব রোবট কে ধোকা দেওয়ার একটা কৌশল।
৪. আরেকটি বিষয় হলো সেটি হচ্ছে কনটেন্টের ব্যাকগ্রাউন্ডে যে সাউন্ড বা মিউজিক ব্যবহৃত হয় সেটি কখনোই ব্যবহার করবেন না। যদি আপনি সে কাজটি করে থাকেন তাহলে নিশ্চিত কপিরাইট স্ট্রাইক খাবেন। কেননা একটা মিউজিক এর কপিরাইট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে থাকে সে ক্ষেত্রে আপনার কনটেন্ট তথা পুরো চ্যানেলটি একটা ঝুঁকির মধ্যে থেকে যাবে। অন্যের কনটেন্ট ব্যবহার করবেন কিন্তু কনটেন্টের ব্যাকগ্রাউন্ড যে মিউজিক থাকে সে মিউজিক অবশ্যই ব্যবহার করবেন না।
এরপরেও যদি আপনার ভিডিও কনটেন্টে কোন স্ট্রাইক আসে তাহলে ইউটিউব কর্তৃপক্ষের নিকট আপিল করবেন এই মর্মে যে আপনার ভিডিও কনটেন্ট ফেয়ার ইউজ এর আন্ডারে করা হয়েছে। দেখবেন আপনি আপনার পয়েন্ট অব ভিউ থেকে সঠিক হলে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ আপনার উপর থেকে স্ট্রাইক তুলে নেবে। তো সকলে ভাল থাকবেন এরকমইউটিউব সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় টিপস পেতে আমার চ্যানেলটিকে সাবস্ক্রাইব করে রাখতে পারেন আপনাদের কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই আমার চ্যানেলটি গিয়ে করবেন কেননা সব সময় গ্রুপে আসা হয়না ধন্যবাদ সকলকে।
2 comments:
Thanks
অনেক ধন্যবাদ
Post a Comment